১+১=১০ কিভাবে হয়? 1+1=10 কেন ব্যাখ্যা কর।
১+১=১০ কিভাবে হয়? 1+1=10 কেন ব্যাখ্যা কর।
Read lessSign up and get rewards! Check your Inbox folder to get confirmation mail. Please check Spam folder too.
Please enter your email/username and password to log in. If you have forgotten your login info, Contact Us.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link, just visit this link and a new password will be mailed. If you do not get the mail, check the spam folder. Still have a problem, Contact us.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Sorry, you do not have a permission to ask a question, You must login to ask question.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Welcome! QnApedia is an open-source social Question And Answer Pedia based on Bangladesh.
QnApedia -তে আপনাকে স্বাগতম! বাংলাদেশের #১ লোকাল প্রশ্ন, উত্তর ও তথ্যের ভান্ডার । প্রশ্ন করুন, উত্তর দিন, ছড়িয়ে দিন আপনার জ্ঞান.
১+১=১০ কিভাবে হয়? 1+1=10 কেন ব্যাখ্যা কর।
১+১=১০ কিভাবে হয়? 1+1=10 কেন ব্যাখ্যা কর।
Read lessপ্যাসকেলের সূত্র বিবৃত কর।
প্যাসকেলের সূত্র বিবৃত কর।
Read lessপ্যাসকেলের সূত্রঃ আবদ্ধ পাত্রে তরল বা বায়বীয় পদার্থের কোনাে অংশের উপর বাইরে থেকে চাপ প্রয়ােগ করলে সেই চাপ কিছু মাত্র না কমে তরল বা বায়বীয় পদার্থের সবদিকে সমানভাবে সঞ্চালিত হয় এবং তরল বা বায়বীয় পদার্থের সংলগ্ন পাত্রের গায়ে লম্বভাবে ক্রিয়া করে।
প্যাসকেলের সূত্রঃ আবদ্ধ পাত্রে তরল বা বায়বীয় পদার্থের কোনাে অংশের উপর বাইরে থেকে চাপ প্রয়ােগ করলে সেই চাপ কিছু মাত্র না কমে তরল বা বায়বীয় পদার্থের সবদিকে সমানভাবে সঞ্চালিত হয় এবং তরল বা বায়বীয় পদার্থের সংলগ্ন
পাত্রের গায়ে লম্বভাবে ক্রিয়া করে।
See lessঅনুচ্ছেদ রচনা: “স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব”/ সুশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব
স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব বিষয়ক অনুচ্ছেদ- “বই পড়া” প্রবন্ধটি প্রমথ চৌধুরীর প্রবন্ধ সংগ্রহ থেকে নির্বাচন করা হয়েছে। আজকের আলোচনায় “স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব” নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা হয়েছে। সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত। আমাদের পাঠচর্চায় অনভ্যাস যে শিক্ষাব্যবস্থার ত্রুটির জন্য ঘটছে তা সহজেRead more
স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব বিষয়ক অনুচ্ছেদ- “বই পড়া” প্রবন্ধটি প্রমথ চৌধুরীর প্রবন্ধ সংগ্রহ থেকে নির্বাচন করা হয়েছে। আজকের আলোচনায় “স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব” নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা হয়েছে।
সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত। আমাদের পাঠচর্চায় অনভ্যাস যে শিক্ষাব্যবস্থার ত্রুটির জন্য ঘটছে তা সহজেই লক্ষণীয়।
আর্থিক অনটনের কারণে অর্থকরী নয় এমন সবকিছুই এদেশে অনর্থক বলে বিবেচনা করা হয়। সেজন্য বই পড়ার প্রতি লোকের অনীহা দেখা যায়।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে লব্ধ শিক্ষা পূর্ণাঙ্গ নয় বলে ব্যাপকভাবে বই পড়া দরকার। যথার্থ শিক্ষিত হতে হলে মনের প্রসার দরকার। তার জন্য বই পড়ার অভ্যাস বাড়াতে হবে। এর জন্য লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন।
A book is like a garden carried in the pocket. – Chinese prover
বই-ই হচ্ছে মানুষের শ্রেষ্ঠ সম্পদ। যার সাথে পার্থিব কোনো সম্পদের তুলনা হতে পারে না।
একদিন হয়তো পার্থিব সব সম্পদ বিনষ্ট হয়ে যাবে, কিন্তু একটি ভালো বই থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান কখনো নিঃশেষ হবেনা, তা চিরকাল হৃদয় জ্ঞানের প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখবে।
Reading is to the mind what exercise is to the body.- Joseph Addison
ব্যায়াম যেমন আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখে তেমনি বই পড়ার মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের মনকে সুস্থ ও আনন্দিত রাখতে পারি।
একটি ভালো বই মানুষের মনশ্চক্ষু যেমন খুলে দেয়, তেমনি জ্ঞান ও বুদ্ধি কে প্রসারিত ও বিকশিত করে মনের ভিতর আলো জ্বালাতে সাহায্য করে।
বাধ্য না হলে লোকে বই পড়ে না। লাইব্রেরীতে লোকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী বই পড়ে যথার্থ শিক্ষিত হয়ে উঠতে পারে।প্রগতিশীল জগতের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য সাহিত্যচর্চা করা আবশ্যক।
কেননা, সাহিত্যচর্চা হচ্ছে শিক্ষার সর্ব প্রধান অঙ্গ। আর সাহিত্য চর্চা করার জন্যই আমাদের বই পড়তে হবে। একই কারণে লাইব্রেরীর প্রতিষ্ঠা আবশ্যক। বইয়ের ভেতরে থাকে অজানা তথ্যের খাজানা ।
যখন আমরা বই পড়বো তখন বইটির ভিতরে থাকা নানা ধরনের তথ্যের সাথে পরিচিতি লাভ করতে পারব । হোক সেটি ফিকশন কিংবা ননফিকশন , বই-ই পারে একজন মানুষকে যথার্থ জ্ঞানী বানাতে ।
আর জ্ঞান সবসময় একজন মানুষকে সমৃদ্ধ করে । বই নতুনভাবে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে ও মস্তিষ্ককে চিন্তা করতে উপযোগী করে গড়ে তোলে ।
স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব:
বইয়ের ভেতরে যে জগতের বর্ণনা থাকে আমরা বই পড়ার মধ্যে দিয়ে সেই জগতটির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারি ।
কখনো কখনো বই আমাদের একটি ছোট্ট ভ্যাকেশনে নিয়ে যায় । কারন পড়ার মাধ্যমে আমরা পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে যেতে পারি ।
বই-এই ভিতরে থাকা নতুন জগতের নতুন চিত্র , নতুন বর্ণনা নতুন নতুন ভাবে উপলব্ধি করতে পারি । ফলে আমাদের মনন জগতের কল্পনা শক্তি বৃদ্ধি পেতে শুরু করে ।
বই আমাদের মস্তিষ্কের নতুন নতুন কানেকশন তৈরি করে , ফলে আমাদের নতুন করে জানার আগ্রহ , মনে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ।
দেশি বিদেশি বিভিন্ন ভাষার বই পড়লে আমাদের ঝুলিতে নতুন নতুন শব্দের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে । লেখক যখন বই লেখেন তিনি অনেক বিষয় নিয়ে গবেষণা করে থাকেন ,
শব্দ নিয়েও তাঁর গবেষণা কম থাকে না। আর আমরা বইপড়ার মাধ্যমে সেই শব্দগুলি সহজেই শিখে নিতে পারি ।
ফলে কথা বলার সময় সেই শব্দগুলি ব্যবহার করে আমরা আমাদের বাচনভঙ্গিকে স্পষ্ট , সুন্দর ও তাৎপর্যমন্ডিত করতে পারি ।
আর যে ব্যক্তি অনেক বই পড়ে থাকেন তিনি খুব সহজেই অন্যের সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারেন ।
এতে ব্যক্তিজীবন উন্নত হয় এবং আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায় । নতুন ভাষা শিখতেও বই পড়া আবশ্যক। তাইতো, স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব অপরিসীম।
See lessসুষম খাদ্য কাকে বলে? বা আদর্শ খাদ্য কাকে বলে?
সুষম খাদ্য কাকে বলে? বা আদর্শ খাদ্য কাকে বলে?
Read lessসুষম খাদ্য হলো বিভিন্ন খাদ্য বস্তুর এমন সমাহার, যার মধ্যে খাদ্য উপাদানের সবগুলো পরিমানমতো থাকে এবং যা থেকে স্বাভাবিক কাজকর্মের জন্য উপযুক্ত ক্যালরি পাওয়া যায়।
সুষম খাদ্য হলো বিভিন্ন খাদ্য বস্তুর এমন সমাহার, যার মধ্যে খাদ্য উপাদানের সবগুলো পরিমানমতো থাকে এবং যা থেকে স্বাভাবিক কাজকর্মের জন্য উপযুক্ত ক্যালরি পাওয়া যায়।
See lessপৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে অভিকর্ষজ ত্বরণ বিভিন্ন হয় কেন- ব্যাখ্যা কর।
পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে অভিকর্ষজ ত্বরণ বিভিন্ন হয় কেন- ব্যাখ্যা কর।
Read lessঅভিকর্ষজ ত্বরণ ওপর থেকে পড়ন্ত বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হার। অভিকর্ষের কারণে ওপর থেকে ছেড়ে দেয়া বস্তু ভূপৃষ্ঠের দিকে ধাবিত হয় এবং যতই ভূপৃষ্ঠের (তথা ভূ-কেন্দ্রের) নিকটবর্তী হয় এর পতনের বেগ বৃদ্ধি পেতে থাকে। পতনকালে প্রতি সেকেণ্ডে বেগ যতটুকু বৃদ্ধি লাভ করে তা-ই ‘অভিকর্ষজ ত্বরণ’ হিসেবে পদার্থ বিজ্ঞানে অRead more
অভিকর্ষজ ত্বরণ ওপর থেকে পড়ন্ত বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হার। অভিকর্ষের কারণে ওপর থেকে ছেড়ে দেয়া বস্তু ভূপৃষ্ঠের দিকে ধাবিত হয় এবং যতই ভূপৃষ্ঠের (তথা ভূ-কেন্দ্রের) নিকটবর্তী হয় এর পতনের বেগ বৃদ্ধি পেতে থাকে। পতনকালে প্রতি সেকেণ্ডে বেগ যতটুকু বৃদ্ধি লাভ করে তা-ই ‘অভিকর্ষজ ত্বরণ’ হিসেবে পদার্থ বিজ্ঞানে অভিহিত। অভিন্ন বস্তু তথা একই ভরের বস্তু পতনকালে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ত্বরণ পরিলক্ষিত হয়। ভূ-কেন্দ্রের নৈকট্যের কারণে ত্বরণ বৃদ্ধি পায়।
See lessনীলের উপর ভেসে চলা নৌকা দেখে লেখকের অভিব্যক্তির পরিচয় দাও।
নীলের উপর ভেসে চলা নৌকা দেখে লেখকের অভিব্যক্তির পরিচয় দাও।
Read lessনিলের উপর নৌকা দেখে লেখকেরনিলের উপর নৌকা দেখে লেখকের অভিব্যক্তির পরিচয় দাও অভিব্যক্তির পরিচয় দাও
নিলের উপর নৌকা দেখে লেখকেরনিলের উপর নৌকা দেখে লেখকের অভিব্যক্তির পরিচয় দাও অভিব্যক্তির পরিচয় দাও
See lessRGNDWM এর পূর্ণরূপ কি? What is the full form of RGNDWM?
RGNDWM এর পূর্ণরূপ কি? What is the full form of RGNDWM?
Read lessRGNDWM এর পূর্ণরূপ হল Rajiv Gandhi National Drinking Water Mission ।
RGNDWM এর পূর্ণরূপ হল Rajiv Gandhi National Drinking Water Mission ।
See lessICZN এর পূর্ণরূপ কি ?
ICZN এর পূর্ণরূপ কি ?
Read lessICZN এর পূর্ণরূপ হলো International Code of Zoological Nomenclature।
ICZN এর পূর্ণরূপ হলো International Code of Zoological Nomenclature।
See lessখ) ভিনেগারকে দূর্বল এসিড বলা হয় কেন, ব্যাখ্যা কর।
খ) ভিনেগারকে দূর্বল এসিড বলা হয় কেন, ব্যাখ্যা কর।
Read lessএসিটিক এসিড (Acetic Acid) বা ইথানয়িক এসিড [ (CH3COOH) ]এর 5–8% (v/v) জলীয় দ্রবনকে ভিনেগার বলে। এখন এসিটিক এসিড হলো জৈব এসিড। এদের বিয়োজন মাত্রা খুব কম, যার কারনে জৈব এসিডকে দূর্বল এসিড বলা হয়। ভিনেগার জৈব এসিড (এসিটিক এসিড) দিয়ে তৈরী করা হয় বলে এটাকে "দূর্বল এসিড" বলা হয়।
এসিটিক এসিড (Acetic Acid) বা ইথানয়িক এসিড [ (CH3COOH) ]এর 5–8% (v/v) জলীয় দ্রবনকে ভিনেগার বলে।
এখন এসিটিক এসিড হলো জৈব এসিড। এদের বিয়োজন মাত্রা খুব কম, যার কারনে জৈব এসিডকে দূর্বল এসিড বলা হয়।
ভিনেগার জৈব এসিড (এসিটিক এসিড) দিয়ে তৈরী করা হয় বলে এটাকে “দূর্বল এসিড” বলা হয়।
See less
Binary সংখ্যা পদ্ধতিতে 1+1=10 হয়। বিস্তারিত একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর তৃতীয় অধ্যায়-এ রয়েছে।
Binary সংখ্যা পদ্ধতিতে 1+1=10 হয়।
বিস্তারিত একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর তৃতীয় অধ্যায়-এ রয়েছে।
See less