COVID-19 এর পূর্ণরূপ কি?
COVID-19 এর পূর্ণরূপ কি?
Read lessSign up and get rewards! Check your Inbox folder to get confirmation mail. Please check Spam folder too.
Please enter your email/username and password to log in. If you have forgotten your login info, Contact Us.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link, just visit this link and a new password will be mailed. If you do not get the mail, check the spam folder. Still have a problem, Contact us.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Sorry, you do not have a permission to ask a question, You must login to ask question.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Welcome! QnApedia is an open-source social Question And Answer Pedia based on Bangladesh.
QnApedia -তে আপনাকে স্বাগতম! বাংলাদেশের #১ লোকাল প্রশ্ন, উত্তর ও তথ্যের ভান্ডার । প্রশ্ন করুন, উত্তর দিন, ছড়িয়ে দিন আপনার জ্ঞান.
COVID-19 এর পূর্ণরূপ কি?
COVID-19 এর পূর্ণরূপ কি?
Read lessনক্ষত্র পতন কাকে বলে? সৌরজগতের গ্রহগুলাের চিত্রসহ বর্ণনা দাও।
নক্ষত্র পতন কাকে বলে? সৌরজগতের গ্রহগুলাের চিত্রসহ বর্ণনা দাও।
Read lessঢাকা ও টোকিওর স্থানীয় সময়ের ব্যবধান ৩ ঘন্টা ১৭ মিনিট ১৬ সেকেন্ড। টোকিওর দ্রাঘিমা ১৩৯° ৪৫ পূর্ব হলে ঢাকার দ্রাঘিমা কত?
ঢাকা ও টোকিওর স্থানীয় সময়ের ব্যবধান ৩ ঘন্টা ১৭ মিনিট ১৬ সেকেন্ড। টোকিওর দ্রাঘিমা ১৩৯° ৪৫ পূর্ব হলে ঢাকার দ্রাঘিমা কত?
Read lessবর্তমানে GDP-তে শিল্প খাতের অবদানের হার কত?
বর্তমানে GDP-তে শিল্প খাতের অবদানের হার কত?
Read lessবাংলাদেশের সংসদের ইতিহাসে সংক্ষিপ্ততম অধিবেশন কবে অনুষ্ঠিত হয়?
বাংলাদেশের সংসদের ইতিহাসে সংক্ষিপ্ততম অধিবেশন কবে অনুষ্ঠিত হয়?
Read lessবাংলাদেশের সংসদের ইতিহাসে সংক্ষিপ্ততম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় ১৮ এপ্রিল, ২০২০. সময় – বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা।
বাংলাদেশের সংসদের ইতিহাসে সংক্ষিপ্ততম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় ১৮ এপ্রিল, ২০২০. সময় – বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা।
See lessকোয়ারান্টাইন মানে কি?
কোয়ারান্টাইন মানে কি?
Read lessকোয়ারান্টাইন বা হোম কোয়ারান্টাইন মানে রোগের সংক্রমণ এড়াতে নিজে বা সবাই গৃহবন্দি থাকা এবং অন্যদের সঙ্গে যথাসম্ভব সংস্পর্শহীন থাকা।
কোয়ারান্টাইন বা হোম কোয়ারান্টাইন মানে রোগের সংক্রমণ এড়াতে নিজে বা সবাই গৃহবন্দি থাকা এবং অন্যদের সঙ্গে যথাসম্ভব সংস্পর্শহীন থাকা।
See lessবিজ্ঞান কী?
বিজ্ঞান কী?
Read lessভৌত বিশ্বের যা কিছু পর্যবেক্ষণযোগ্য, পরীক্ষণযোগ্য ও যাচাইযোগ্য, তার সুশৃঙ্খল, নিয়মতান্ত্রিক গবেষণা ও সেই গবেষণালব্ধ জ্ঞানভাণ্ডারের নাম বিজ্ঞান। Source: Wikipedia
ভৌত বিশ্বের যা কিছু পর্যবেক্ষণযোগ্য, পরীক্ষণযোগ্য ও যাচাইযোগ্য, তার সুশৃঙ্খল, নিয়মতান্ত্রিক গবেষণা ও সেই গবেষণালব্ধ জ্ঞানভাণ্ডারের নাম বিজ্ঞান।
Source: Wikipedia
See lessনবম শ্রেণীর বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বস্যতা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর
নবম শ্রেণীর বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বস্যতা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর
Read lessপ্রাচীন বাংলার গুরুত্বপূর্ণ রাজবংশ ও শাসন-ব্যবস্থা মৌর্য ও গুপ্ত যুগে বাংলা, গুপ্ত যুগের পূর্বে প্রাচীন বাংলার ধারাবাহিক ইতিহাস রচনা করার তেমন কোনাে উপাদান পাওয়া যায়নি। কেননা তখনকার মানুষ আজকের মতাে ইতিহাস লেখায় অভ্যস্ত ছিল। ভারতীয় এবং বিদেশি সাহিত্যে এ সময়কার বাংলা সম্পর্কে ইতস্তত ও বিক্ষিপ্তRead more
প্রাচীন বাংলার গুরুত্বপূর্ণ রাজবংশ ও শাসন-ব্যবস্থা মৌর্য ও গুপ্ত যুগে বাংলা, গুপ্ত যুগের পূর্বে প্রাচীন বাংলার ধারাবাহিক ইতিহাস রচনা করার তেমন কোনাে উপাদান পাওয়া যায়নি। কেননা তখনকার মানুষ আজকের মতাে ইতিহাস লেখায় অভ্যস্ত ছিল। ভারতীয় এবং বিদেশি সাহিত্যে এ সময়কার বাংলা সম্পর্কে ইতস্তত ও বিক্ষিপ্ত উক্তি হতে আমরা ইতিহাসের অল্পস্বল্প উপাদান পাই। এ সকল বিচ্ছিন্ন ঘটনা জোড়াতালি দিয়ে সন-তারিখ ও প্রকৃত ঘটনা সম্বলিত ধারাবাহিক কোনাে ইতিহাস রচনা করা
সম্ভব নয়। বস্তুত, খ্রিষ্টপূর্ব ৩২৭-২৬ অব্দে গ্রীক বীর আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের সময় হতে প্রকৃত ইতিহাসের রূপ পরিগ্রহ করে। গ্রীক লেখকদের কথায় তখন বাংলাদেশে ‘গঙ্গারিডই’ নামে এক শক্তিশালী রাজ্য ছিল। গঙ্গা নদীর যে দুটি
স্রোত এখন ভাগীরথী ও পদ্ম বলে পরিচিত-এ উভয়ের মধ্যবর্তী অঞ্চলই ‘গঙ্গারিডই’ জাতির বাসস্থান ছিল। গ্রীক গ্রন্থকারগণ গঙ্গারিডই ছাড়াও ‘প্রাসিঅয়’ নামে অপর এক জাতির উল্লেখ করেছেন।
তাদের রাজধানীর নাম ছিল পালিবােথরা (পাটলিপুত্র)।গ্রীক লেখকদের বর্ণনার উপর নির্ভর করে অনুমান করা যেতে পারে যে এ দু জাতি একই রাজবংশের নেতৃত্বে একসঙ্গে আলেকজান্ডারের
বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করেছিল। এও অনুমান করা যেতে পারে, আলেকজান্ডারের আক্রমণের সময় বাংলার রাজা মগধাদি দেশ জয় করে পাঞ্জাব পর্যন্ত স্বীয় রাজ্য বিস্তার করেছিলেন। তিনি ছিলেন পাটলিপুত্রের নন্দবংশীয় কোনাে রাজা। এ সময় যে
বাংলার রাজাই সমধিক শক্তিশালী ছিলেন প্রাচীন গ্রীক লেখকগণের উক্তি থেকে তা নি:সন্দেহে প্রমাণিত হয় আলেকজান্ডারের ভারত ত্যাগের মাত্র দুই বছর পর ৩২১ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে মৌর্য সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য ভারতের এক বিশাল অঞ্চলের উপর মৌর্য বংশের প্রভুত্ব স্থাপন করেন। উত্তর বাংলায় মৌর্য শাসন প্রতিষ্ঠিত হয় সম্রাট অশােকের রাজত্বকালে (২৬৯-২৩২ খ্রিঃপূঃ)। অঞ্চলটি মৌর্যদের একটি প্রদেশে পরিণত হয়েছিল।
প্রাচীন পুন্ড্রনগর ছিল এ প্রদেশের রাজধানী। উত্তর বঙ্গ ছাড়াও মৌর্য শাসন কর্ণসুবর্ণ (মুর্শিদাবাদ), তাম্রলিপ্ত, (হুগলী) ও সমতট (দক্ষিণ-পূর্ব বাংলা) অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
মৌর্য সাম্রাজ্যের পতনের পর শুঙ্গ ও পরে কন্ব বংশের আবির্ভাব ঘটে। এ যুগের ইতিহাস জানার মতাে যথেষ্ট উপাদান আমাদের কাছে নেই। ধারণা করা হয় তারা কিছু ছােট অঞ্চলের উপর শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিল। এরপর বেশ কটি বিদেশি শক্তি ভারতবর্ষ আক্রমণ করে। এদের মধ্যে গ্রীক, শক, পত্নব, কুষাণ প্রভৃতি উলে-খযােগ্য। তবে এ আক্রমণকারীরা বাংলা পর্যন্ত এসেছিল কি-না তা বলা যায় না।গুপ্ত যুগ সম্পর্কে জানার মতাে বেশ কিছু উপাদান ইতিহাসবিদদের হাতে রয়েছে। এ থেকে খ্রিষ্টীয় তৃতীয় শতকের শেষভাগ ও চতুর শতকের প্রথম ভাগের ইতিহাস রচনা সহজ হয়েছে। ভারতে গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয় ৩২০ খ্রিস্টাব্দে তখন বাংলায় বেশ কিছু স্বাধীন রাজ্যের উত্থান ঘটে। এগুলাের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব বাংলার সমতট রাজ্য ও পশ্চিম বাংলার পুষ্করণ রাজ্য উলে-খযােগ্য। গুপ্ত সম্রাট প্রথম চন্দ্রগুপ্তের রাজত্বকালেই উত্তর বঙ্গের কিছু অংশ গুপ্ত সাম্রাজ্যের অধিকারে আসে। সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকালে সমগ্র বাংলা জয় করা হলেও সমতট একটি করদ রাজ্য ছিল। সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকাল হতে ষষ্ঠ শতকের মাঝামাঝি
পর্যন্ত উত্তরবঙ্গ গুপ্ত সাম্রাজ্যের অধীনস্থ একটি প্রদেশ’ বা ‘ভুক্তি’ হিসেবে পরিগণিত হতাে। মৌর্যদের মত এদেশে গুপ্তদের রাজধানী ছিল মহাস্থানগড়ের পুন্ড্রনগর!গুপ্ত পরবর্তী বাংলাপাঁচ শতকে দুর্ধর্ষ পাহাড়ি জাতি হুন ও ষষ্ঠ শতকে মালবের যশােবর্মণের আক্রমণের ফলে ষষ্ঠ শতকের প্রমার্ধেই গুপ্ত শাসনের পরিসমাপ্তি ঘটে। বিশাল গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের পর সারা উত্তর ভারতে ক্ষুদ্রক্ষুদ্র স্বাধীন রাজবংশের উদ্ভব হয়। এভাবে গুপ্তদের পর
সমগ্র উত্তর ভারতে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়। সে সুযােগে বাংলাদেশে দুটি স্বাধীন রাজ্যের সৃষ্টি হয়। এর একটি হলাে বঙ্গ। এর অবস্থান দক্ষিণ-পূর্ব বাংলা ও পশ্চিম-বাংলার দক্ষিণাঞ্চলে।
দ্বিতীয় রাজ্যের নাম গৌড়। এর অবস্থান ছিল বাংলার পশ্চিম ও উত্তর বাংলা নিয়ে। স্বাধীন বঙ্গ রাজ্য গুপ্ত সাম্রাজ্যের দুর্বলতার সুযােগে বঙ্গ জনপদে একটি স্বাধীন রাজ্যের উদ্ভব ঘটে। তাম্র শাসন (তামার পাতে খােদাই করা রাজার বিভিনড়ব ঘােষণা বা নির্দেশ) থেকে জানা যায় যে, গােচন্দ্র, ধর্মাদিত্য ও সমাচারদেব নামে তিনজন রাজা স্বাধীন বঙ্গরাজ্য শাসন করতেন। এঁরা সবাই ‘মহারাজাধিরাজ’ উপাধি গ্রহণ করেছিলেন।
তাঁদের রাজত্বকাল ছিল ৫২৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ৬০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে। কোন্ সময়ে এবং কীভাবে স্বাধীন রং ও শক্তিশালী বঙ্গ রাজ্যের পতন হয়েছিল তা বলা যায় না। ধারণা করা হয়, দাক্ষিণাত্যের চালুক্য বংশের রাজা কীর্তিবর্মনের হাতে স্বাধীন বঙ্গ রাজ্যের পতন ঘটেছিল। ভিন্ন মত যাঁরা পােষণ করেন তাঁরা
বলেন, স্বাধীন গৌড় রাজ্যের উত্থান ঘটলে বঙ্গ রাজ্যের পতন ঘটে। আবার স্বাধীন বঙ্গ রাজ্যের পতনের পেছনে কিছু সামন্ত রাজার উত্থানকেও দায়ী করা হয়। কারণ, সাত শতকের পূর্বেই দক্ষিণ বাংলার সমতট রাজ্যে ভদ্র, খড়গ রাঢ় প্রভৃতি বংশের স্বাধীন ও সামন্ত রাজাদের উত্থান ঘটেছিল। স্বাধীন গৌড় রাজ্য
গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের পর ছয় শতকে পরবর্তী গুপ্ত বংশ’ বলে পরিচিত গুপ্ত উপাধিধারী রাজাগণ উত্তর বাংলা, পশ্চিম বাংলার উত্তরাংশ ও মগধে ক্ষমতা বিস্তার করেছিলেন। ছয় শতকের মাঝামাঝি সময়ে এ অঞ্চলই গৌড় জনপদ নামে পরিচিতি লাভ
করে। মৌখরী ও পরবর্তী গুপ্তবংশীয় রাজাদের মধ্যে প্রায় পঞ্চাশ বছর পুরুষানুক্রমিক সংঘর্ষ এবং উত্তর থেকে তিব্বতীয় ও দাক্ষিণাত্য থেকে চালুক্যরাজগণের ক্রমাগত আক্রমণের ফলে বাংলায় গুপ্তবংশীয় রাজাগণ দুর্বল হয়ে পড়েন।
এ অবস্থার পূর্ণ সুযােগ গ্রহণ করে শশাংক নামে জনৈক সামন্ত সপ্তম শতকের গােড়ার দিকে গৌড় অঞ্চলে ক্ষমতা দখন করেন এবং স্বাধীন গৌড় রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন ।
See lessদানাদার ইউরিয়ার পরিবর্তে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার সুবিধাজনক- ব্যাখ্যা কর।
দানাদার ইউরিয়ার পরিবর্তে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার সুবিধাজনক-
ব্যাখ্যা কর।
ধান চাষে দানাদার ইউরিয়া ব্যবহারের চেয়ে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার সুবিধাজনক তা নিচে উল্লেখ করা হলো:- ১.দানাদার ইউরিয়া প্রয়োগ করা সহজ এবং সময় ও শ্রম কম লাগলেও কয়েক কিস্তিতে প্রয়োগ করতে হয়। অন্যদিকে গুটি ইউরিয়া ফসলের এক মৌসুমে একবার ব্যবহার করা হয়। ২.দানাদার ইউরিয়া পানিতে মিশে দ্রুত গলে এবং চুঁইয়ে মাটির নিচেRead more
ধান চাষে দানাদার ইউরিয়া ব্যবহারের চেয়ে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার সুবিধাজনক তা নিচে উল্লেখ করা হলো:-
১.দানাদার ইউরিয়া প্রয়োগ করা সহজ এবং সময় ও শ্রম কম লাগলেও কয়েক কিস্তিতে প্রয়োগ করতে হয়। অন্যদিকে গুটি ইউরিয়া ফসলের
এক মৌসুমে একবার ব্যবহার করা হয়।
২.দানাদার ইউরিয়া পানিতে মিশে দ্রুত গলে এবং চুঁইয়ে মাটির নিচে শিকর অঞ্চলের বাইরে চলে যায়।ফলে অপচয় এবং খরচ বেশি হয়।
কিন্তু গুটি ইউরিয়া ধীরে ধীরে গাছকে নাইট্রোজেন সরবরাহ করে এবং অপচয় ও খরচ কম হয়।
৩.দানাদার ইউরিয়ার তুলনায় গুটি ইউরিয়া ব্যবহারে ২০—৩০ ভাগ নাইট্রোজেন সাশ্রয় হয় ও ১৫—২০ ভাগ ফলন বৃদ্ধি পায়।
৪.বৃষ্টি বা সেচের পানির সাথে দানাদার ইউরিয়া সার সহজেই ক্ষেত হতে বের হয়ে যায়।কিন্তু গুটি ইউরিয়া সার বৃষ্টি ও সেচের পানির সাথে
সহজেই ক্ষেত হতে বের হতে পারে না।
তাই বলা যায়,ধান চাষে দানাদার ইউরিয়া ব্যবহারের চেয়ে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার অধিক সুবিধাজনক।
উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার ধাপগুলাে কী কী হবে?
উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার ধাপগুলাে কী কী হবে?
Read lessপরীক্ষণ : বেঁচে থাকার জন্য গাছের পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষা। পরীক্ষণটি করতে যা যা দরকার : ছােট দুটি পাত্র, ফুলগাছের দুটি চারা, পানি ও শুকনা মাটি। পদ্ধতি: ১. সমস্যা নির্ধারণ : পরীক্ষণ পদ্ধতির প্রথম ধাপে তােমরা সমস্যা স্থির করলে-ফুলগাছের চারা তুলে এনে লাগালে মারা যাচ্ছে কেন? ২. জানা তথ্য সংগ্রহ : তােRead more
পরীক্ষণ : বেঁচে থাকার জন্য গাছের পানি দরকার কিনা তার পরীক্ষা। পরীক্ষণটি করতে যা যা দরকার : ছােট দুটি পাত্র, ফুলগাছের দুটি চারা, পানি ও শুকনা মাটি। পদ্ধতি: ১. সমস্যা নির্ধারণ : পরীক্ষণ পদ্ধতির প্রথম ধাপে তােমরা সমস্যা স্থির করলে-ফুলগাছের চারা তুলে এনে লাগালে মারা যাচ্ছে কেন? ২. জানা তথ্য সংগ্রহ : তােমরা বই পড়ে, শিক্ষককে বা পিতা-মাতাকে জিজ্ঞাসা করে জানার চেষ্টা করলে কেন চারাগাছ মারা যেতে পারে। তােমরা জানলে যে পানি না পেলে চারাগাছ মারা যেতে পারে। ৩. আনুমানিক/অনুমিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ (সম্ভাব্য ফলাফল) : জানা তথ্য থেকে তােমরা অনুমিত সিদ্ধান্ত নিলে-পানির অভাবে চারাগাছ মারা যায়। ৪. পরীক্ষণের পরিকল্পনা : এবার তােমরা পরীক্ষণের পরিকল্পনা করলে। একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, পরীক্ষার জন্য তােমাদের দুটি পাত্রে দুটি গাছ নিতে হবে। তােমরা কেবল দুটি পাত্রের মধ্যে একটি বিষয়ে পার্থক্য রাখতে পারবে। অন্যসব কিছু সমান সমান রাখতে হবে। না হলে তােমরা যেটি যাচাই করতে চাও তা করতে পারবে না। ৫. পরীক্ষণ : ছােট দুটি একই রকমের পাত্র নাও। মাটি বা প্লাস্টিকের টবজাতীয় হলে ভালাে হয়। পাত্র দুটির তলায় ছােট ছিদ্র কর। এবার শুকনা মাটি দিয়ে পাত্র দুটি ভরে দাও। এবার একই ধরনের দুটি চারাগাছ পাত্রে রােপণ কর। একটিতে পানি দাও আর একটি শুকনা রাখ । দুটি গাছকে ছায়ায় রেখে দাও। পরের দিন গাছ দুটিকে পর্যবেক্ষণ কর। একটি গাছ প্রায় মরে গেছে, তাই না? অন্যটি সতেজ আছে। ৬. উপাত্ত বিশ্লেষণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ : দুটি পাত্রে একই ধরনের মাটি ছিল। চারাগাছ দুটিকে পাত্রসহ একই জায়গায় রাখা হয়েছিল। তাদের মধ্যে পার্থক্য ছিল কেবল পানি। একটিতে পানি দেওয়া হয়েছিল, আর একটিকে পানি দেওয়া হয়নি। এ থেকে কী সিদ্ধান্তে আসা যায়? সিদ্ধান্ত নেয়া যায় যে পানি না দেওয়ায় একটি চারা গাছ মারা গেছে। ৭. ফল প্রকাশ : তােমরা তােমাদের পরীক্ষণের ফল বিদ্যালয়ের বুলেটিন বাের্ডে লিখে প্রকাশ করতে পার। এগুলাে হলাে পরীক্ষণ পদ্ধতির ধাপ। এগুলাে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিরও ধাপ।
See less
Azad Hossen
COVID-19 এর পূর্ণরূপ হল Corona Virus Disease - 2019.
COVID-19 এর পূর্ণরূপ হল Corona Virus Disease – 2019.
See less